ল্যাপটপ কেনার আগে আর্টিকেল টি পড়ুন তাহলে ঠকবেন না!
আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা আশা করি সকলেই ভাল আছেন। বন্ধুরা একটা ল্যাপটপ কেনার ক্ষেত্রে আমাদের মাথায় বিভিন্ন ধরনের কনফিউশন কাজ করে যেমন প্রসেসর (Processor) কেমন হওয়া উচিত বা র্যাম (RAM) কেমন হওয়া উচিত বা হার্ডডিক্স (Hard Disk) কেমন হওয়া উচিত বা অপারেটিং সিস্টেম (Operating System) কেমন হওয়া উচিত এই ধরনের বিভিন্ন ধরনের বিষয়। আমরা যখন বিভিন্ন বিষয়ে কনফিউজ হয়ে থাকি ধরুন এই বিষয়গুলোর উপর তখন আমরা শরণাপন্ন হয়ে যাই সেলসম্যানের কাছে সে ঠিক যেভাবে আমাদেরকে বুঝিয়ে দেয় সেভাবে বুঝে নিয়ে আমার ল্যাপটপ কিনে নিয়ে আসি। এবং পর্যায়ক্রমে আপনার পছন্দ অনুযায়ী আপনি যে কাজ করতে যাচ্ছেন সেই কাজটি যখন আপনি ভালভাবে করতে পারেননা তখন আপনার প্রচন্ড রাগ উঠে যায় বা খুব খারাপ লাগে। ল্যাপটপ কেনার আগে কোন কোন বিষয় মাথায় রাখা উচিত বা কোন কোন বিষয়গুলো জানা উচিত সম্পূর্ণ জানবেন এই আর্টিকেল থেকে।
প্রথমে আপনি যদি কোন একটি ল্যাপটপ কেনার সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন সর্বপ্রথম যে জিনিসটি জানা উচিত বা চিন্তা করা উচিত সেটা হচ্ছে যে আপনি কেন ল্যাপটপ কিনছেন ল্যাপটপটা আপনি কি কাজে ব্যবহার করবেন এখন বিভিন্ন কাজের উপর নির্ভর করে বিভিন্ন কনফিগারেশনের ল্যাপটপ।
![]() |
ল্যাপটপ |
Table of Contents
প্রসেসর (Processor)
ল্যাপটপ কেনার ক্ষেত্রে প্রথমত যে কনসেপ্টা আছে সেটা হচ্ছে যে প্রসেসর। প্রসেসর মুলত বুঝতে হলে এটা এমন একটা জিনিস ধরুন আপনি কোন কিছু ক্লিক করছেন সেটা প্রসারের মাধ্যম প্রসেসিং হয়ে উঠে আসে এবং আপনি সেটা দেখতে পান। বন্ধুরা ল্যাপটপ কেনার ক্ষেত্রে আপনি সাধারণত দুই ধরনের প্রসেসর দেখতে পান একটা হচ্ছে AMD আরেকটা হচ্ছে Intel. সো বন্ধরা AMD এবং Intel এর মধ্যে মুলত যে পার্থক্য সেটা হচ্ছে যে ইন্টেল এর যে প্রসেসর সেগুলি স্পিড অনেক ভালো। কিন্তু এখানে আরো একটি ব্যাপার আছে আপনি যদি ২০-৩০ হাজার টাকা বাজেটের মধ্যে একটি ল্যাপটপ কিনতে চান সেক্ষেত্রে আপনাকে AMD পচ্ছন্দ করতে হবে এর কারণ কি? কারণ হচ্ছে যে ধরে নিন আপনার পকেট এ আছে ১০ টাকা সে ক্ষেত্রে আপনি যদি AMD প্রসেসর কিনতে যান সে ক্ষেত্রে লো থেকে একদম হাই কনফিগারেশনের যে প্রসেসর সেগুলি আপনি পাবেন 2 টাকা থেকে ৪ টাকা বা ৬ টাকার মধ্যে। কিন্তু এখানে যদি আপনি Intel পচ্ছন্দ করতে যান সেক্ষেত্রে আপনাকে গুনতে হবে ৪ থেকে ৮ টাকার মধ্যে সো এখানে নিশ্চয় ব্যবধানটা আপনারা বুঝে গেছেন। সংগত কারণে আপনি যদি ২০-৩০ হাজার টাকার মধ্যে ল্যাপটপ কিনতে যান সেক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই এমডি কাছে যেতে হবে। কারণ এমডি যে হাই কনফিগারেশন আপনাকে প্রোভাইড করবে আপনার বাজেটের মধ্যে। সেক্ষেত্রে ইন্টেল দিবে আপনাকে একদম লো কনফিগারেশন যেটা এমবি তুলনায় একটু খারাপ হতে পারে সুতরাং এখানে স্পষ্টভাবে আপনি বুঝে গেছেন যে কমদামের যদি ল্যাপটপ কিনতে চান সেক্ষেত্রে আপনাকে এমবি পচ্ছন্দ করতে হবে। কিন্তু আপনি যদি বাজেটের উপরে উঠে যান অর্থাত ২০-৩০ হাজার টাকার উপরে উঠে যান তাহলে নিসন্দেহে আপনাকে ইনটেলের প্রসেসর কিনতে হবে। কিন্তু প্রসেসর এর ক্ষেত্রেও বিভিন্ন ধরনের ঝামেলা আছে।
সো বন্ধুরা প্রসেসর এর ক্ষেত্রেও আপনাকে আরেকটা জিনিস বুঝে নিতে হবে সেটা হচ্ছে যে কোর। ইন্টেলের ক্ষেত্রে যেমন আপনারা দেখেছেন যে Dual core, Core 2 Duo, কোর i3, কোর i5, কোর i7, এই ধরনের অনেকগুলি মডেলের নাম আপনারা শুনেছেন বা দেখেছেন। মূলত কোর টা কি কিভাবে কাজ করে। ধরে নিন আপনি খুলনা অথবা বরিশাল থাকেন আপনাকে পানি সাপ্লাই দেয় মিন্টু একন মিন্টুকে আপনি প্রফেসর হিসেবে ধরে নিতে পারেন। এখন মিন্টু যখন আপনাকে পানি সাপ্লাই দেয় তখন আপনার বাসা থেকে সেটাকে উঠিয়ে নিতে হয় আপনার ট্যাগ পর্যন্ত। সো বাসা থেকে ট্যাংক পর্যন্ত উঠানোর ক্ষেত্রে এখানে আরো একটি জিনিস কাজ করে যেটা হচ্ছে যে আপনার ওয়াটার পাম্প যখন আপনি একটি ওয়াটার পাম্প দিয়ে উপরে ট্যাংকে পানি তোলেন সেটা হচ্ছে যে আপনার ওয়াটার পাম্প টাকে ধরে নিতে পারেন কোর। সো একটি পাম্প দিয়ে আপনি যখন আপনার ট্যাংক ভর্তি করতে যাবেন সেক্ষেত্রে আপনার সময় লাগবে মোটামোটি একঘণ্টা এখন সে ক্ষেত্রে যদি ২টি পাম্প থাকে সেটা হচ্ছে যে দুই কোর, দুইটি পাম্প দিয়ে যখন আপনি পানি তুলবেন সেক্ষেত্রে আপনার পানি উঠে যাবে খুবই দ্রুত, সো আপনার কোরটাকে একটা ওয়াটার পাম্প হিসেবে ধরে নিতে পারেন।
বর্তমানে মূলত ইন্টেলের ক্ষেত্রে যে এন্ট্রি লেবেল সেটা হচ্ছে যে কোর i3। কোর i3 প্রসেসর এর যে ল্যাপটপ সেগুলো যদি আপনি কিনতে চান সেক্ষেত্রে আপনাকে বিবেচনা করতে হবে যে এই ল্যাপটপের সাহায্য আপনার যদি কোন অফিসিয়াল কাজ থাকে যেমনঃ মাইক্রোসফট অফিসের কাজ ওয়ার্ড এক্সেল এক্সেস ইমেইল আদান-প্রদান অথবা আপনি যদি মুটামুটি ভিডিও দেখেন, বা আপনি যদি ইউটিউব এক্সেস করেন অথবা আপনি যদি কোন ধরনের ল্যাপটপে মুভি দেখে থাকেন সেক্ষেত্রে কোন সমস্যা নেই আপনি এ ধরনের প্রসেসর পচ্ছন্দ করতে পারেন।
এখন আপনি যদি মনে করেন যে আপনার ল্যাপটপের সাহায্যে আপনি ভালো ভিডিও এডিটিং করতে চান অথবা আপনার হালকা-পাতলা গেম খেলা প্রয়োজন অথবা ভালো গেম পারফরম্যান্স প্রয়োজন সে অবশ্যই আপনাকে কোর i5 অথবা i7 এর কাছে যেতে হবে। যাইহোক এখন এই কোর i3 কোর i5 কোর i7 এগুলোর মধ্যেও কিন্তু আরও চমৎকার কিছু যিনিস আছে যেটা হচ্ছে যে জেনারেশন।
জেনারেশন (Generation)
এইবার আসুন আমরা জেনে নেই যে প্রসেসর এর জেনারেশন যেমন আপনারা ইন্টেলের ক্ষেত্রে দেখেছেন যে জেনারেশন ১,২,৩,৪ এভাবে জেনারেশন আসতেই থাকে সো জেনারেশন গুলো মূলত নির্ধারন করা হয় বা টেকনোলজি মূলত এইভাবেই আসে যেটা ইন্টেল প্রসেসর এর মধ্যে ছোট ছোট সার্কিট থাকে বা যে ট্রানজিস্টর থাকে এগুলির সাইজ। মোটামুটি এক্ষেত্রে আপনি ধরে নিতে পারেন যে এখানে ফাস্ট জেনারেশনের তুলনায় সেকেন্ড জেনারেশন এর সার্কিট বা ট্রানজিস্টর যেটা সেইটা আরো ছোট হয়ে আসে। যেমন আপনারা জানেন যে ফাস্ট জেনারেশন এর মধ্যে ২৮ ন্যানোমিটার ছিল ট্রানজিস্টার ছাইজ এবং লেটেস্ট জেনারেশন এর মধ্যে ৪০ ন্যানোমিটার ছিল ট্রানজিস্টার সাইজ বাসানো হয়েছে।
এবং এই জেনারেশন গুলো মূলত কাজ করে এভাবে পাওয়ার এর ক্ষত্রে একটু কম পাওয়ার করে এবং স্পিডটা একটু বেড়ে যায়। তো এক্ষেত্রে আপনি যত লেটেস্ট জেনারেশনে জাবেন সেক্ষেত্রে আপনার কম্পিউটার ভালো পারফর্মেন্স দিবে। কিন্তু এখানে আরো একটি জিনিস মনে রাখতে হবে যত উপরের দিকে যাবেন তত প্রাইজ বেড়ে যাবে ল্যাপটপ কেনার ক্ষেত্রে। এখন যদি আপনি প্রসেসর এর ব্যাপারে যেতে চান সেক্ষেত্রে হচ্ছে যে কোর i3 প্রসেসর আপনি যদি ব্যবহার করে থাকেন সেক্ষেত্রে আপনি নরমাল কাজকর্ম অর্থাৎ আপনি যদি অফিসিয়ালি মানুষ হয়ে থাকেন বা সাধারণ কাজকর্ম করে থাকেন সেক্ষেত্রে অবশ্যই আপনি কোর i3 এর প্রসেসর নিতে পারেন।
তো এখন আপনি যদি এর থেকে ভারী কাজ করতে চান যেমন ভিডিও দেখবেন এডিটিং অথবা ভালো গেম খেলতে চান সেক্ষেত্রে অবশ্যই কোর i5 এবং আপনি যদি আরো হাই কনফিগারেশনের যেতে চান অর্থাত হায় লেভেল গেমগুলো খেলতে চান এবং যেভাবে খুশি সেভাবে ল্যাপটপ চালাতে চান সেক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই পসেসর ধরে নিতে হবে কোর i7.
র্যাম (RAM)
তো এইবার আসুন প্রসেসর এর পরে যে একটি বিষয় আসে সেটা হচ্ছে যে র্যানডম এক্সেস মেমোরি অর্থাৎ র্যাম। র্যাম টা মূলত প্রসারের মাধ্যম হিসেবে কাজ করে। যেমন আমি আগে একটা Eixample দেখিয়েছি যে পানির ট্যাংক মিন্টু এবং পাম্প। আপনার যদি পানির ট্যাংকে পানি ভর্তি থাকে সেক্ষেত্রে আপনি যদি এক লাইন দিয়ে পানি ব্যবহার করেন সেক্ষেত্রে আপনি কমপানি ব্যবহার করতে পারবেন। আর দুই লাইনে যদি আপনার পানি আসে তাহলে আপনি আরো বেশি পানি পাচ্ছেন। ঠিক র্যামও এরকম ভাবে কাজ করে। এখন যদি আপনাকে ল্যাপটপ নির্বাচন করতে হয় সেক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই পচ্ছন্দ করা উচিত কমপক্ষে ৪জিবি এবং ফোর জিবি দিয়ে ততক্ষণ পর্যন্ত আপনি পচ্ছন্দ করবেন যতক্ষণ পর্যন্ত আপনার প্রসেসর থাকে কোর i3 কারণ কোর আই থ্রি ক্ষেত্রে আপনার ফোর জিবি র্যাম খুব ভালো ভাবে কাজ করবে।
এখন যদি আপনি কোর i5 প্রসেসর এর ল্যাপটপ কিনতে চান সেক্ষেত্রে অবশ্যই আপনার র্যাম নির্বাচন করা উচিত ৮জিবি। যেহেতু আপনার প্রসেসর এর মধ্যে কোর অথবা পাওয়ার অনেক বেশি সেখেত্রে ৪জিবি র্যাম কোন কিছুতেই কাজে লাগবেনা। অবশ্যই আপনাকে ৮ জিবি র্যাম এ যেতে হবে। আবার যদি আপনি কোর i3 প্রসেসর নিয়ে ৮ জিবি র্যাম করেন তার মানে কোন লাভ হচ্ছে না কারণ যেহেতু আপনার ট্যাংকের পানি কম সেক্ষেত্রে আপনি এত লাইন নিয়ে কোন লাভ হবে না। যেটা হচ্ছে যে আপনার প্রসেসর যদি কম থাকে অর্থাৎ কোর i3 থাকে সেক্ষেত্রে আপনি অবশ্যই র্যাম নিবেন ৪জিবি, ৪জিবি থেকে বেশি নিয়ে লাভ হবেনা কারণ র্যাম যদি আপনার প্রসেসর কে প্রসেসিং করে না দিয় সেক্ষেত্রে আপনার র্যাম ৮জিবি, ১৬ জিবি হয়ে কনো লাভ নেয়।
আপনার যদি প্রসেসর বেরে যায় সেক্ষেত্রে আপনি র্যামও বারিয়ে নিবেশে। র্যাম কিন্তু আবার বিভিন্ন ধরনের মডেল আছে যেটা হচ্ছে যে DDR1, DDR2, DDR3, DDR4 এখন যদি আপনি ডিয়ার DDR4 কনফিগারেশনের র্যাম নিয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে আপনার র্যামটি হবে বেস্ট। এর কারণ হচ্চো যে ডিডিআর ৪ ব্যাবহার করা হয়েছে খুব ভালো টেকনোলজি যেটা পাওয়ার কম কনজিম করে এবং স্পিড রিড রাইড যেটা সেটা অনেক বেশি।
হার্ডডিক্স (Hard Disk)
সো এবার আসুন খুব গুরুত্বপূর্ণ আরও একটি বিষয় সেটা হচ্ছে যে হার্ডডিক্স অর্থাৎ আপনার মেমোরি। হার্ডডিক্স এর ক্ষত্রেও ২ধরনের হার্ডডিক্স পেয়ে জাবেন বাজারে যেটা হচ্ছে যে HDD & SSD. HDD যে হার্ডডিস্ক সেটা আপনারা হয়তো দেখেছেন যে সিডি রোম ড্রাইভির মতো মোটামুটি বড়সড় থাকে এবং এটার যে স্টোরেজ খমতা সেটা অনেক বেশি পেয়ে জান বা আপনারা দেখে থাকেন। যেটা ৫০০ জিবি, ১টিবি, ২টিবি, এই ধরনের অনেক বড় বড় ক্যাপাসিটি। এবং SSD যে হার্ডডিক্স আছে এগুলো দেখতে হয়ে থাকে মাইক্রো এসডি কর্ডের মতো এই ধরনের হার্ড ড্রাইভ গুলো অনেক দামী হয়ে থাকে। কারণ এগুলির স্পীড অনেক বেশি এবং এটি অনেক দূত গতিতে কাজ করে। কিন্তু ঠিক একই ক্ষত্রে আপনি যদি HDD হার্ড ড্রাইভ নেন সেটাও কিন্তু ভালো কাজ করে, কিন্তু – স্পিডর ক্ষত্রে আপনি SSD তে পাচ্ছেন অনেক বেশি। হয়তো আপনারা অ্যাপেলের ল্যাপটপে দেখে থাকবেন যে প্রত্যেকটি হার্ড ড্রাইভ হয়ে থাকে SSD তে।
রেজুলেশন (Regulation)
যাই হোক এবার আসুন রেজুলেশন এর ক্ষেত্রে আপনার যদি ফুল স্ক্রিন রেজুলেশন মোটামুটি ফুল HD হয় তাহলে খুব চমৎকার ভাবে সবকিছু দেখতে পারেন বা গ্রাফিক্স এর বেলায় খুব ভালো ছাপোর্ট হয়ে থাকবে। এবং ফুল HD এর কম হয়ে থাকে এবং আপনার যদি ধরুন ল্যাপটপে যদি গ্রাফিক্স কার্ড না থাকে আপনি অবশ্যই যেনে নেবেন আপনার ল্যাপটপে গ্রাফিক্স কার্ড লাগানো হয়েছে বা আছে কিনা। কারণ গ্রাফিক্স কার্ড থাকলে এবং আপনার ল্যাপটপ যদি ফুল HD হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে ভিয়োর ক্ষত্রে পাবেন খুবই চমৎকার ভিয়ো এবং পারফরম্যান্স এর ক্ষত্রে পাবেন খুবই চমৎকার গ্রাফিক্স।
OS বা অপারেটিং সিস্টেম
এবার আসুন সর্বোশেষ OS যেটি হচ্ছে অপারেটিং সিস্টেম সো অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে উইন্ডোজ ১০ মোটামুটি এখন চলছে বা পর্যায়ক্রমে এর থেকে বেশি আসতে পারে। উইন্ডোজ ১০ প্রত্যেকের ব্যাবহার করা উচিৎ সেই হিসেবে তাছাড়া আপনি যদি ল্যাপটপে অপারেটিং সিস্টেম নিয়ে আসেন সেক্ষেত্রে একটি বিষয় যেটা হচ্ছে যে আপনাকে ৪-৫ হাজার টাকা বেশি গুনতে হবে কারণ আপনাকে যেহেতু অরিজিনাল অপারেটিং সিস্টেম দিচ্ছে বিক্রেতা সেক্ষেত্রে পে করতে হবে মাইক্রোসফট কে কারণ তার অপারেটিং সিস্টেম এর জন্য। অপারেটিং সিস্টেম কিন্তু ৩ প্রোকার হয়ে থাকে DOS, Lens & MICROSOFT. সো আপনি যদি মাইক্রোসফট এর অপারেটিং সিস্টেম নিতে চান সেক্ষেত্রে অবশ্যই আপনার কাছে ৪-৫ হাজার টাকা বেশি চাইবে ল্যাপটপ কিনার ক্ষেত্রে সে অপারেটিং সিস্টেম এর জন্য পে করতে হচ্ছে মাইক্রোসফট কে। তো এখন যদি আপনি অপারেটিং সিস্টেম ছাড়া ল্যাপটপ নেন সেক্ষেত্রে তার মানে হচ্ছে যে আপনি বাজার থেকে যে ২০০-৩০০ টাকার যে মাইক্রোসফট এর মুটামুটি কপিরাইট যেগুলি পওয়া যায় সেগুলি আপনি ইনট্রো করে ব্যাবহার করবেন। তবে আমার মতে আপনি অরজিনালি মাইক্রোসফট এর অপারেটিং সিস্টেম ব্যাবহার করেন সেটা আপনাকে দারুণ পারফরম্যান্স দেবে।
সুতরাং এই ব্যাপারগুলি আপনি যদি মাথায় রাখেন এবং আপনার কাজ অনুযায়ী আপনি যদি একটা ল্যাপটপ নির্ধারন করতে যান আমি মনে করি আপনি ঠকবেন না। ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপনাদের সবাইকে আপনাদের মূল্যবান সুময় এই আর্টিকেল পরার জন্য।